5:53 pm, Sunday, 22 June 2025

বিশ্ব সমুদ্র দিবস আজ

৮ জুন আজ, আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরোতে হওয়া ধরিত্রী সম্মেলনে দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে বছরই প্রথমবারের মতো দিনটি পালন করা হয়।

২০০৮ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৩তম অধিবেশনে এটি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়।

২০০৯ সাল থেকে ৮ জুন আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস হিসেবে সারাবিশ্বে পালিত হচ্ছে। বরাবরের মতো এবারও যথাযথ মর্যাদায় সারাবিশ্বসহ বাংলাদেশে দিবসটি পালন করা হবে।

বাংলাদেশ সমূদ্র তীরবর্তী দেশ। বিশাল সমুদ্রসীমা রয়েছে এ দেশের। রয়েছে নীল অর্থনীতির বিপুল সম্ভাবনা। এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো, জীবন ও জীবিকার লক্ষ্যে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই, সমুদ্র মন্ত্রণালয় নামে পৃথক একটি মন্ত্রণালয়ের দাবি ওঠেছে বাংলাদেশের সমুদ্রবিজ্ঞানী এবং গবেষকদের পক্ষ থেকে। তারা সমুদ্র-দূষণ রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

তারা আরও বলছেন, বঙ্গোপসাগরকে বাঁচাতে হলে এই মুহূর্তে বাংলাদেশে মেরিন কনজারভেশন অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করা জরুরি। আলাদা মন্ত্রণালয় নেই বলে এত বিশাল সাগর সম্পদের নির্দিষ্ট অভিভাবক নেই। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান এলোমেলোভাবে কাজ করছে। এ কারণে ট্যুরিস্ট পুলিশ, নেভি, সাগর গবেষণা ইনস্টিটিউট, পরিবেশ মন্ত্রণালয়, কোস্টগার্ডের সমন্বিত উদ্যোগ আমরা দেখতে পাচ্ছি না।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

বিশ্ব সমুদ্র দিবস আজ

Update Time : 05:10:50 am, Sunday, 8 June 2025

৮ জুন আজ, আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরোতে হওয়া ধরিত্রী সম্মেলনে দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে বছরই প্রথমবারের মতো দিনটি পালন করা হয়।

২০০৮ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৩তম অধিবেশনে এটি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়।

২০০৯ সাল থেকে ৮ জুন আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস হিসেবে সারাবিশ্বে পালিত হচ্ছে। বরাবরের মতো এবারও যথাযথ মর্যাদায় সারাবিশ্বসহ বাংলাদেশে দিবসটি পালন করা হবে।

বাংলাদেশ সমূদ্র তীরবর্তী দেশ। বিশাল সমুদ্রসীমা রয়েছে এ দেশের। রয়েছে নীল অর্থনীতির বিপুল সম্ভাবনা। এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো, জীবন ও জীবিকার লক্ষ্যে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই, সমুদ্র মন্ত্রণালয় নামে পৃথক একটি মন্ত্রণালয়ের দাবি ওঠেছে বাংলাদেশের সমুদ্রবিজ্ঞানী এবং গবেষকদের পক্ষ থেকে। তারা সমুদ্র-দূষণ রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

তারা আরও বলছেন, বঙ্গোপসাগরকে বাঁচাতে হলে এই মুহূর্তে বাংলাদেশে মেরিন কনজারভেশন অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করা জরুরি। আলাদা মন্ত্রণালয় নেই বলে এত বিশাল সাগর সম্পদের নির্দিষ্ট অভিভাবক নেই। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান এলোমেলোভাবে কাজ করছে। এ কারণে ট্যুরিস্ট পুলিশ, নেভি, সাগর গবেষণা ইনস্টিটিউট, পরিবেশ মন্ত্রণালয়, কোস্টগার্ডের সমন্বিত উদ্যোগ আমরা দেখতে পাচ্ছি না।